মেসির জিবনি
মেসির জিবন আপনাদের উদ্দেশ্যে একটি কথা বলি দি মেসি কে আপনারা একজন কিংবদন্তি হিসেবে দেখলেও তার জীবন কিন্তু অনেক কষ্টে কেটেছে এখন আপনি নিজের জীবনকে একটি পরিপূর্ণ জীবন কাহিনী বলতে পারেন আমরা যেহেতু লিওনেল মেসিকে একজন কিংবদন্তি হিসেবে চিনি তাই কিংবদন্তি কিভাবে এই পর্যায়ে আসলে তা না জানলে এটা আমাদের জন্য অপরাধ হবে। লিওনেল মেসি জন্মগ্রহণ করেছিল ২৪ জুন ১৯৮৭ এবং মেসি জন্মগ্রহণ করেছিল আর্জেন্টিনার শহরে মেসির পিতার নাম হচ্ছে জর্জ বেশি এবং তার মায়ের নাম হচ্ছে শ্রেণিরা আমিয়া মেসি পরিবারে মেসি ছাড়াও তার দুই বড় ভাই এবং এক বোন রয়েছে মেসির মিস্ত্রির নাম হচ্ছে আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো তিনজন পুত্র সন্তান রয়েছে আর।
মেসির পরিবার কিন্তু অনেক গরিব ছিল মেসির মেসি তার পরিবারের সব থেকে ছোট সন্তান ছিল তাই তার প্রতি সবার ভালবাসা ছিল অনেকবেশি।
মেসি কে সব থেকে ভালবাসো তার নানি আর তার নানির জন্য আজকে এত বড় প্লেয়ার হতে পেরেছি মেসি যখন অনেক ছোট ছিল তখন আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ এনে দে দিয়াগো ম্যারাডোনা তখন থেকে আর্জেন্টিনার সব থেকে বড় হিরে ছিল দিয়াগো ম্যারাডোনা এবং তখন আর্জেন্টিনাতে যত ছোট বাচ্চারা ছিল তাদের সবার স্বপ্ন ছিল তারা ম্যারাডোনার মতো হবে।
আর তার মধ্যে একটি ছোট বাচ্চা ছিল লিওনেল মেসি তখন লিওনেল মেসি তার নানি কে বলেছিল সে ম্যারাডোনার মতো একজন বড় ফুটবলার হবে।
তখন তার নানি তাকে নিয়ে ফুটবল খেলতে যেত কিন্তু তখন মেসির কাছে কোনো বুট ছিল না আর সে সময় পরিবারে অনেক অভাব চলছিল কিন্তু তারপরও মেসির নানি মেসির জন্য একটি ফুটবল এবং বুটের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন তখন মেসি নারি কিন্তু বুঝতে পেরেছিল মেসে একদিন পৃথিবীর সবথেকে বড় ফুটবলারদের মধ্যে একজন হবে ।যার কারণে মেসির বয়স যখন ৪ বছর তখন তার নানী তাকে একটি লোকাল ক্লাবে ভর্তি করে দেয়।
এরপর দুই বছর সেই ক্লাবে প্র্যাকটিস করার পর আরেকটি ক্লাবে চলে যায় যার এবং সেই ক্লাবে মেসিকে দেখে কোচ বুঝতে পেরেছিল যে এই ছেলেটি অন্য ছেলে থেকে একেবারেই আলাদা এবং ওই ক্লাবের কোচ জানত যে মেসি কুকিজ খেতে অনেক পছন্দ করে এবং মেসি এতোটাই গরিব ছিল যে কোন কুকিজ খাবার মত তার কাছে টাকা ছিল না যার কারণে মেসির কোচ বলেছিল তুমি যতগুলো গোল করতে পারবে আমি তোমাকে তগুলো কুকিজ খেতে দেব ।
এই কথা শুনে মেসি অনেক ইন্সপায়ার হয়ে যায় এবং প্রত্যেকটি মাসে ৪ থেকে ৫ টি করে গোল দেয় এরপর মেসির কোষ বলে তুমি যদি এক্ষুনি কল দিতে পারো তাহলে কোচ বলে তুমি যদি হেড করে গোল দিতে পারো তাহলে তোমাকে দুইটি করে কুকিজ খেতে দিবো এরপরে মেসি পা দিয়ে গোল না দিয়ে মাথা দিয়ে গোল দিতে আর তখন তাকে ২ টি করে কুকিজ খেতে দিত।
এবং ওই সময় মেসি তার ক্লাবের হয়ে চার বছরে প্রায় ৫০০টি গোল করে তখনকার সময় এত ছোট ছেলে ৫০০ টি গোল করার কারণে আর্জেন্টিনার সহ বাইরের দেশে মেসিকে নিয়ে অনেক চরচা হতে থাকে।
এবং মেসির বয়স যখন ৯ বছর তখন তার সবথেকে প্রাণের নানি মারা যায়। যার কারণে মেসি যখন গোল দেয় তখন দেখবেন ওপরের দিকে দুই আঙ্গুল দেখাই দেখানোর মানে সে তার নানি কে স্মরণ করছে।
এর কিছুদিন পরেই মেসির মা বাবা জানতে পারে মেসির একটি অসুখ হয়েছে মানে মেসি আর বড় হবে না। এবং সেই সময় মেসির চিকিৎসা করাতে গেলে তার পরিবারকে খরচ করতে হতো ১৫০০ ডলার কিন্তু ওই সময়ে মেসির পরিবারের অবস্থা খুবই খারাপ ছিল তারা কোনোভাবেই প্রতি মাসে এক লাখ টাকা করে খরচ করতে পারত না।
যার কারণে মেসির বাবা উইল তাকে রিকোয়েস্ট করে বেশি চিকিৎসা করানোর জন্য কিন্তু ওই সময়ে বেশি রয়েলস ক্লাব এতটা এস্টাবলিশ ছিল না যার কারণে তারা বলে যে আমরা এত টাকা বহন করতে পারব না।
এরপর মেসির বয়স যখন ১৩ বছর তখন তার একজন আত্মীয় স্পেনে বসবাস করত তখন মেসির অফিসের বাবাকে বলে যে বার্সেলোনা ক্লাবের একটি ট্যালেন্টহান্ট প্রোগ্রাম চলছে এর পর মেয়েটির মা বাবা মেসিকে নিয়ে চলে আসেন কিন্তু সময় বার্সেলোনা ক্লাবের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর মেসির সম্পর্ক পড়ে ছিলো মেসি এত ছোট বয়সে ৫০০ টি গোল করেছিল।
ওই সময় বার্সেলোনা ক্লাবের কর্মকর্তারা বলে যে তারা মেসির সব চিকিৎসা খরচ বহন করবে কিন্তু মেসিকে ট্রায়ালে পাস করতে হবে ।সেটাই পরীক্ষাতে মেসি এত ভালো করে সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে আর ও সময়ে মেসিকে বার্সেলোনা ক্লাব হাত ছাড়া করবে না বলে তাদের হাতের কাছে কোন কাগজ ছিল না যার কারণে বার্সেলোনার কর্মকর্তারা টিস্যু বের করে নিচের সাথে একটা চুক্তি করে ।
আরো পড়ুন= বিশ্বকাপ ফুটবল কে কতবার কাপ নিয়েছে
টিস্যুতে মেসিকে লেখতে বলে বার্সেলোনা ক্লাবে খেলবে। তো বার্সেলোনা ক্লাবে আসার পর মেসির সাথে কি হয়েছে তো আপনারা সকলেই জানেন তো আপনারা একটু হলেও ধারণা করতে পেরেছেন যে মেসি কত কষ্টে জীবন যাপন করেছেন।
তবে আছে কিছু বলার একটাই উদ্দেশ্য ছিল যে কষ্ট করলে সফলতা পায় এই সব থেকে বড় প্রমাণ হচ্ছে মেসি আর ফুটবল ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ফুটবলার হিসেবে লিওনেল মেসি নাম এখন সবার উপরের দিকে থাকবে। এখন বেশি কে দেখে একটি কথাই বলা যায় কথাটি হচ্ছে যেন রূপকথার গল্পের রাজার রাজত্বে পূর্ণ দখল হল আর এই রাজত্বে ভাগ বসানো অধিকার নেই আর কারো শুধুমাত্র লিওনেল মেসি ছাড়া।
bdhomestudy থেকে সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি।